How-to-get-the-money-of-start-up

স্টার্টআপ এর মূলধন জোগাড়ের উপায়?

আপনি কি ব্যবসা শুরু করা করতে যাচ্ছেন বা ইতোঃমধ্যে শুরু করে দিয়েছেন?
হয়ত আপনার একটি তূখোড় ধারণা আছে, আপনার ইচ্ছা আছে এবং আপনি জানেন যে, আপনার দ্বারা আসলে ব্যবসাই হবে। এখন আপনার স্বপ্ন পূরণের জন্য পুঁজি বা তহবিল কিভাবে আসবে সেটা নিয়ে কি কখনো ভেবেছেন? নিজের টাকা থাকলে তো কথাই নেই, শুরু করে দিন। তবে, স্টার্ট-আপটি যে কোনো ধরনের উদ্যোগই হোক না কেন সেখানে একসময় বড় বিনিয়োগের দরকার হতে পারে।
ইনভেস্টমেন্ট পাওয়া বিষয়টি আপনার জন্যে সহজ করার জন্য, আমরা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল শেয়ার করছি।

  1. স্ব-অর্থায়ন বা নিজের টাকাঃ
    প্রথমবারের মত শুরু করা উদ্যোক্তাদের জন্য আপনার নিজের সঞ্চয় বিনিয়োগ করা সবচেয়ে ভালো উপায়। স্ব-অর্থায়ন বা ব্যক্তিগত বিনিয়োগ হল অর্থায়নের সর্বোত্তম উপায় যা বিশ্বে বহুলভাবে প্রচলিত এবং সফলতার হার এখানে পরিক্ষিত। এমনকি আপনি যখন ঋণ নেন বা আপনার স্টার্ট-আপের জন্য তহবিল সরবরাহ করার জন্য একটি ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট বা সরকারী প্রতিষ্ঠানকে বলেন, তখনও তাদের এই প্রশ্ন থাকে “আপনি আপনার স্টার্ট আপে কত মূলধন বিনিয়োগ করবেন বা করেছেন?” নিজে বিনিয়োগ করার পর ব্যবসার পরবর্তী পর্যায়ে, আপনি সহজেই ব্যবসায়িক ঋণের জন্য বেছে নিতে পারেন এবং ঋণদাতাদের এটি অস্বীকার করার কোনো কারণ থাকবে না, কারণ তারা ব্যবসার স্থিতিশীলতা বিবেচনা করবে, কারণ এটি তাদের জন্য একটি কম-ঝুঁকির কারণ হবে।
  2. একজন এঞ্জেল ইনভেস্টরঃ
    যাদের কাছে বাড়তি নগদ অর্থ আছে যা তারা অন্যের ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে চায় তারাই এঞ্জেল ইনভেস্টর। বিশ্বব্যাপী নতুন স্টার্ট-আপগুলিতে এঞ্জেল ইনভেস্টরের বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়ে উঠছে। এঞ্জেল ইনভেস্টদের দ্বারা বিনিয়োগের ঝুঁকি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির দ্বারা প্রদত্ত ঋণের তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেশি, কারণ এই বিনিয়োগকারীরা দ্রুত এবং উচ্চ লাভের জন্যে বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করে থাকে।
  3. ক্রাউডফান্ডিং সাপোর্টঃ
    ক্রাউডফান্ডিং হল সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট এবং ওয়েব-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রধানত ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে একাধিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহের একটি ধারণা। অনলাইন ক্রাউডফান্ডিং ওয়েব পোর্টালগুলি সামাজিক কারণ, দাতব্য সংস্থা, ধারণা, দুর্যোগ ত্রাণ, ইভেন্ট ইত্যাদির জন্য তহবিল সংগ্রহ করে।
  4. সরকারি প্রকল্পের অধীনে ঋণঃ
    বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ঋণ প্রকল্প চালু করেছে যার লক্ষ্য স্টার্ট-আপ এন্টারপ্রাইজ, এসএমই, এমএসএমই, পাশাপাশি গ্রামীণ বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক প্রবৃদ্ধি, মহিলা উদ্যোক্তা, শিক্ষিত যুবক, জেলা থেকে আসা ব্যক্তি, ক্ষুদ্র স্কেল শিল্প (SSIs), গ্রাম, গ্রামীণ ও শহুরে এলাকায় বসবাসকারী মানুষ, ইত্যাদি। স্টার্ট আপ এন্টারপ্রাইজগুলিকে সাহায্য করার জন্য বাংলাদেশ সরকার যে লোন স্কিমের সূচনা করেছে তার মধ্যে রয়েছে স্টার্ট-আপ বাংলাদেশ, আইডিয়া প্রকল্পসহ নানান প্রকল্প।
  5. ব্যাংক থেকে ঋণঃ
    ব্যাঙ্কগুলিকে স্টার্ট আপ এন্টারপ্রাইজগুলির জন্য প্রথম অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচনা করা হয়, কারণ তারা এটিকে অর্থ পাওয়ার আরও নির্ভরযোগ্য এবং সুবিধাজনক উপায় বলে মনে করে। ব্যাংক স্টার্ট-আপ এন্টারপ্রাইজগুলিকে বিভিন্ন মেয়াদী ঋণ এবং কার্যকরী মূলধন ঋণ নামে দুটি ফর্মে তহবিল সরবরাহ করে। বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি ব্যাঙ্ক স্টার্ট-আপদের জন্য ব্যবসায়িক ঋণ অফার করে।ঋণের পরিমাণ, সুদের হার এবং প্রদত্ত ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ব্যাঙ্ক থেকে ব্যাঙ্কে আলাদা হতে পারে।
  6. ব্যবসায়িক ক্রেডিট কার্ডঃ
    সাম্প্রতিক বছরগুলিতে স্টার্ট-আপ উদ্যোগের উত্থানের পর থেকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ক্রেডিট কার্ডগুলি বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসার প্রাথমিক পর্যায়ে আপনার স্টার্ট-আপের জন্য যদি বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন না হয়, তাহলে আপনি লেনদেনের জন্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারেন এবং ঋণ বা জরিমানা আকারে অতিরিক্ত সুদের হার এড়াতে সময়মতো অর্থ পরিশোধ করতে পারেন।
  1. পিয়ার টু পিয়ার ধারঃ
    পিয়ার-টু-পিয়ার ঋণ হল এক ধরনের অর্থ ধার যেখানে কোনও মধ্যস্থতাকারী পুরো প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত থাকে না। ঋণদাতারা তাদের বিনিয়োগ হিসাবে ঋণগ্রহীতাদের অর্থ ধার দেয় এবং ঋণগ্রহীতারা তাদের স্টার্ট-আপে বিনিয়োগ করার জন্য তাদের নিষ্পত্তিতে অর্থ পান। এই প্রক্রিয়ায়, ঋণদাতারা ঋণগ্রহীতাদের কাছ থেকে আয় করতে পারে, কারণ প্রদত্ত সুদের হার অন্যান্য বিনিয়োগের চেয়ে বেশী।
  2. বন্ধু-বান্ধবঃ
    ব্যবসায়ের জন্য মূলধন অনেকভাবেই জোগাড় করা যায়। সবচেয়ে বেশি প্রচলিত হলো, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, ইনভেষ্টর অথবা ব্যাংক।  ব্যাংক ও ইনভেষ্টরের কাছ হতে মূলধন নেয়ার জন্য যেমন ঝামেলা এবং কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় তা কিন্তু আবার আত্মীয়স্বজন বা বন্ধু-বান্ধবের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় না। তাই আপনি কার কাছ হতে মূলধন জোগাড় করতে চাচ্ছেন তা ঠিক করে নিন। তবে, আপনাকে হাইলি রিকোমেন্ডেড করবো, আত্মীয়স্বজন বা বন্ধু-বান্ধবের কাছ হতে মূলধন নেয়ার সময়ে যতটুকু সম্ভব কাগজপত্র করে নিতে হবে। ব্যবসায়ে ট্রাস্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসায়ী হিমু  তার ব্যবসায়ের জন্য এক বন্ধুকে ইনভেস্টর হিসেবে নিয়েছে।

চলুন হিমুর মুখেই তার গল্প শোনা যাকঃ
কাগজপত্র, চুক্তি ইত্যাদি সম্পন্ন করেছেন তার কাছ হতে মূলধন নেয়ার সময়। কিন্তু এর আগের যে কাগজপত্র বা প্রেজেন্টেশন স্লাইড বলুন না কেনো তা প্রস্তুত করতেই সময় লেগেছে বেশ কিছুদিন। কারণ, তার মূলধন কখন, কোথায়, কীভাবে আমি খরচ করবো তার সম্পূর্ণ চিত্র আমাকে বলতে হয়েছে। এবং তার মূলধন টাকা কখন, কীভাবে, কার মাধ্যমে ফেরত আসবে তাও বলতে হয়েছে। এছাড়াও সাথে তার লাভের অংশও ছিলো। আপনার সুবিধার জন্য আমি ভেঙে ভেঙে বলার চেষ্টা করছি।

ব্যবসায়ের গল্পঃ ব্যবসায় লাভ/লোকসান থাকবে। কিন্তু এটাই মূল বিষয় হতে পারে না। আপনি কেনো ব্যবসায়টি করছেন, কীভাবে আপনার পণ্য একজন মানুষকে সাহায্য করতে পারে তা আমাদের সকলকেই জানতে হবে। একটি সুন্দর ব্যবসায়িক গল্প যে কাউকে অনুপ্রাণিত করতে পারে আপনার পণ্য ক্রয় করতে। তাই ইনভেস্টরের কাছ হতে মূলধন নিতেও আপনাকে একটি গল্প সাঁজাতে হবে।

ডিটেইলস বিজনেস প্ল্যানঃ ব্যবসায়ের জন্য বিজনেস প্ল্যান তো অবশ্যই থাকে। না থাকলে এখনই করা প্রয়োজন। যদি থেকে থাকে তাহলে দেখুন সেখানে নিচের পয়েন্ট গুলো রয়েছে কিনা:

  • টার্গেট কাস্টমার কারা? পৃথিবীর সবাই আপনার কাস্টমার না। যদিও হয়, তারপরও সেই লিস্টকে ছোট করতে হবে।
    • পণ্য কাদের জন্য?
    • ছেলে না মেয়ে?
    • তাদের বয়স কত?
    • তাদের পছন্দ কী?
    • তারা আপনার পণ্য কতবার কিনতে পারবেন।
      বিস্তারিতভাবে কাস্টমার প্রোফাইল তৈরি করা।
  • ব্যবসায়ের মার্কেট সাইজ কত?
  • পণ্য চাহিদা কেমন?
    • এর কোন সিজনাল ব্যাপার রয়েছে?
    • থাকলে সিজনাল কেমন হয়?
  • আপনার কম্পিটিটর কারা?
    • তাদের ব্যবসায় কেমন হচ্ছে?
    • তাদের পণ্যের মূল্য কত?
    • তাদের প্রফিট কেমন হচ্ছে?
    • তাদের টার্গেট কাস্টমার কারা?
    • তাদের পণ্য না কিনে আপনার পণ্য কেনো কিনবে?
    • কীভাবে তাদের থেকে আপনি আলাদা?
  • পণ্যের রোডম্যাপ কী?
    • কখন, কীভাবে আপনার পণ্যকে আপডেট করবেন?
  • ব্যবসায়ের রোডম্যাপ কী?
    • ৬, ১২, ১৮, ২৪ মাসের প্ল্যান থাকতে হবে।
  • আপনার বড় মাইলফলক গুলো কী হতে পারে?
    • যেমন, সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার ফলোয়ার সংখ্যা এত হতে পারে।
    • আপনার প্রোডাক্ট এতজন ব্যবহার করছেন, ইত্যাদি। যেটাতে আপনি প্রাউডফিল করতে পারেন।

ফিনানসিয়াল/অর্থনৈতিক প্ল্যান
এই পার্ট যতটুকু সম্ভব পরিষ্কার করে তুলে ধরতে হবে। ইনভেস্টরের যেমন জানা প্রয়োজন কীভাবে অর্থ আসবে ও ব্যয় হবে। সাথে আপনারও জানাতে হবে আপনার আর্থিক সকল কিছু

  • পণ্যের মূল্য, লাভ এবং পণ্য তৈরিতে খরচের হিসাব
  • মাসিক এবং ব্যবসায়িক পরিচালনা করার হিসাব (অফিস, টিম মেম্বার, অন্যান্য)
  • মাসিক/বাৎসরিক লাভের হিসাব
  • ইনভেস্টরের ইনভেস্টমেন্ট রিটার্ন কত পার্সেন্ট হবে এবং কতদিনে
  • পণ্যের জন্য বিজ্ঞাপন বা বাজারজাতকরণের খরচ
  • এছাড়াও আরো খরচের ব্যাপার রয়েছে যা ব্যবসায় পরিচালনা থেকে শুরু করে সকল কিছুর ইনপুট সেখানে থাকা জরুরী।

প্রেজেন্টেশন তৈরি করা
কষ্ট করে হলেও প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে হবে। কথা বলার চেয়ে ভিজুয়ালের মাধ্যমে খুব সহজে অনেক কথা বলা যায়। স্পেশালি ফিনানসিয়াল পার্ট। এছাড়াও প্রোডাক্ট দেখতে কেমন হতে পারে, কেমন ফিল হতে পারে তা ভিজুয়ালের মাধ্যমেই বলা সম্ভব। আর প্রেজেন্টেশন অনেকভাবেই তৈরি করা যায়। যেটাতে কমফর্টেবল মনে করবেন তার মাধ্যমেই প্রেজেন্টেশন তৈরি করে নিন।

ইনভেস্টর লিস্ট তৈরি করা
যাকে খুশি তাকেই ইনভেস্টর হিসেবে গ্রহণ করা উচিত হবে না। কারণ, যিনি আপনার ইনভেস্টর হবেন সে যদি আপনার ব্যবসায়ের সম্বন্ধে না বুঝে সেক্ষেত্রে তাকে রাজি করানো খুবই কঠিন হবে। ধরুন, সে রাজি হয়েছে। এরপর কয়েকদিন না যেতেই তার মুনাফা নিয়ে চিন্তিত হবেন। এছাড়াও খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া সে আপনার খবর নিবেন না। আপনি কখনই চাইবেন আপনার ইনভেস্টর শুধুমাত্র টাকার জন্যই কল করুক। আপনার ইনভেস্টর যদি আপনারই ব্যবসায়ের হয় তাহলে তার কাছ হতে শুধুমাত্র টাকাই নয়, তার কাছ হতে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, টিপস, কিংবা কানেকশন পাওয়া খুবই সহজ হবে। রোবটওয়ালা ইনেভস্টর আসলেই কাম্য নয়। তাই, কাদের কাছ বা কার কাছে ইনভেস্টমেন্ট চাইবেন তার লিস্ট তৈরি করা খুবই প্রয়োজন।

আরো কিছু প্রশ্ন এবং এর উত্তর তৈরি করা
যেকোনো ইনভেস্টরই আপনাকে প্রশ্ন করবে। তাই কমন প্রশ্ন গুলো টুকে রেখে তার ডিটেইলস উত্তর তৈরি করাটা জরুরী। সকল কিছুই আপনি প্রেজেন্টেশনে উল্লেখ করতে পারবেন না। সুতরাং আগ থেকে সেইসব প্রশ্নের উত্তর জেনে রাখলে আপনারই সুবিধা হবে মোমেন্টাম ধরে রাখতে। আমার বন্ধুর কাছ হতে মূলধন চাইবার আগে আমি এগুলোই করেছিলাম। এর পাশাপাশি ওর পছন্দ করে এমন কিছুও আমি করেছি যেটা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। তবে সাইকোলজিক্যাল ছোটখাটো ব্যাপার গুলো সাহায্য করে। ওর সাথে প্রায় ৭ ঘণ্টার মতন মিটিং করতে হয়েছে। যেহেতু আমার বন্ধুও আমার সেক্টর সম্পর্কে ধারণা রাখে। সেজন্য ওর কাছ হতেও আমাকে অনেক কিছু টুকে রাখতে হয়েছে। বর্তমানে ও আমার বিজনেস পার্টনার হিসেবে রয়েছে।

উপসংহার এবং পরবর্তী পদক্ষেপ:
আপনি যদি সত্যিই দ্রুত বাড়তে চান তবে আপনার সম্ভবত মূলধনের বাইরের উৎস প্রয়োজন। আপনি যদি বেশি সময় ধরে বাইরের তহবিল ছাড়াই থাকেন, আপনি বাজারের সুযোগের সুবিধা নিতে অক্ষম হতে পারেন। যদিও ঋণ দেওয়ার বা বিনিয়োগকারীদের বিকল্পগুলির আধিক্য থাকার জন্যে বিনিয়োগ পাওয়া আগের চেয়ে সহজ হতে পারে তবে বিনিয়োগ পেলেই তা নেওয়াও ঠিক দক্ষতার পরিচয় দেয়না। দায়িত্বশীল ব্যবসার মালিকদের নিজেদেরকে জিজ্ঞাসা করা উচিত যে তাদের সত্যিই কতটা আর্থিক সহায়তা প্রয়োজন।একটি স্টার্ট-আপ ব্যবসার জন্য তহবিল খোঁজা কখনও কখনও চ্যালেঞ্জিং, ক্লান্তিকর এবং প্রায় অসম্ভব পর্যায়ের কাজ হতে পারে।
কখন কিভাবে ব্যবসা চালিয়ে যেতে হবে এবং বিনিয়োগ নিতে হবে সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এংকরলেস বাংলাদেশ এর রাহাত আহমেদ এর দেওয়া নিচের ছবিটি খেয়াল করুন- Funding stages Hg

ব্যবসায়ে বিনিয়োগ পেতে শেষ ট্রিক্সঃ
আপনি কীভাবে আপনার ব্যবসাকে তহবিল সংগ্রহের জন্য প্রস্তুত করবেন? শুরু থেকেই ভাল কর্পোরেট গভর্নেন্স দিয়ে শুরু করা ভাল। এই সমস্যার সমাধান করার জন্য, একটি ভাল অ্যাকাউন্টিং সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে অফিসের হিসাব রাখুন এবং আপনার আর্থিক ব্যবস্থা ঠিকঠাক রাখুন৷ কমের পক্ষে মাইক্রোসফট এক্সেলে আপনার সকল হিসাবে রাখুন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *